Monday, June 7, 2021

Our Target is  

WE WILL REPRESENT 

IN 

BANGLADESH 

TRAVEL PLACE

Wednesday, January 6, 2021

if you need any resume design or cv design

so you contact me in fiverr.

 https://www.fiverr.com/share/mzD0jV

Thursday, May 17, 2018

Langura..লেংগুরা

A beautiful village in Langurara, situated on the foothills of the Meghalaya hills in the Indian border of Kalmakanda upazila of Netrokona district. Ganeswari river originates from the village of Chenangmang Garo Hills in the state of Meghalaya. In the shadow of the sky, India is located in the big mountain of Meghalaya, but there are some small hills or hills on the border of our country, among which Momin's Tila is able to remember that you do not want to fall asleep. The towers on the roof and bench have been built; Adivasi Garo beside Teyla, after walking a distance of 10 minutes from Tilah of Hajang community, you will see that the pilgrimage of Simanta, on the banks of the Ganeshwari river in seven martyrs' branches, who died in front of the war during the war of liberation. The ancient Kameshana temple of the Hajang community, built on the natural hill in front of the hill from Langur Bazar, is seen. Longogara Bazar is also quite big. On the day of the walking bar, you will see all the communities Milan Milan. Next to the market you will have a large wooden-shaped bridge which will be built on the Ganeshwari River. The district is located only 20 kilometers away from Birishri

How to go - Netcokona from Netakona, directly motorbike Langura or bus at Kalamkund, Kalamkund motorcycle and reserved from the Langogra reserve. Apart from Mohakhali, Dhaka Knight Coach bus longruja-longruuda traveled to Dhaka. From Kalamkund to Dhaka - Kalmakanda took the coach from Dhaka to the night.

Please do not do anything that damages the environment. If you use well with locals, you can learn a lot from them.


লঙ্গুরার একটি সুন্দর সুন্দর গ্রাম, নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার ভারত সীমান্তে মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। গেনেশ্বরী নদী মেঘালয় রাজ্যের চেনংমং গারো পাহাড়ের গ্রাম থেকে এসেছে। আকাশ ছায়ায়, ভারত বড় পর্বত মেঘালয় সীমান্তে অবস্থিত, কিন্তু আমাদের দেশের সীমান্তে কিছু ছোট ছোট পাহাড় বা পাহাড় রয়েছে, যার মধ্যে মমিনের টিলা মনে রাখতে সক্ষম যে আপনি ঘুমিয়ে পড়তে চান না। ছাদ এবং বেঞ্চ উপর টাওয়ার নির্মিত হয়েছে তেইলার পাশে আদিবাসী গারো, হজং সম্প্রদায়ের বিভিন্ন জীবনযাপন তিলা থেকে 10 মিনিট দূরে হেঁটে যাওয়ার পর, আপনি দেখবেন যে সাতটি শহীদদের শাখায় গণেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত সিমন্তের তীর্থযাত্রা, যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধের সামনে মারা গিয়েছিল। লঙ্গুর বাজার থেকে পাহাড়ের সামনে প্রাকৃতিক পাহাড়ের উপর নির্মিত হজং সম্প্রদায়ের প্রাচীন কামাক্ষণ মন্দিরটি দেখা যায়। লংগুরা বাজারও বেশ বড়। হাঁটা বারের দিনে, আপনি সব সম্প্রদায়ের মিলান মেলা দেখতে হবে। বাজারের পাশে আপনি একটি বড় কাঠের আকৃতির সেতু যা গণেশ্বরী নদীর উপর তৈরি করা হবে। জেলা বিরিশরি থেকে মাত্র ২0 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত

কীভাবে যেতে হবে - ঢাকা থেকে নেত্রকোনা, নেত্রকোনায় সরাসরি মোটরসাইকেল লাঙ্গুরা বা বাসে কালামকন্ডে, কালামকন্ডের মোটরসাইকেল এবং লংগুড়া রিজার্ভ থেকে সংরক্ষিত। মহাখালী ছাড়াও ঢাকা নাইট কোচ বাস লংরুড়া-লংরুড়া থেকে ঢাকায় যাত্রা করে। কালামকন্ড থেকে ঢাকা পর্যন্ত - কলমাকান্দা ঢাকা থেকে রাত পর্যন্ত কোচ নিয়ে যান।

পরিবেশ ক্ষতি যে কিছুই না দয়া করে। আপনি স্থানীয়দের সাথে ভাল ব্যবহার করলে আপনি তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারেন।

Sunday, December 24, 2017

ঝর্নার নাম ক্রাংসুরি

ঝর্নার নাম ক্রাংসুরি। অসাধারণ এই ঝর্নাটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যে অবস্থিত । যাওয়া খুবই সহজ। সিলেটের তামাবিল বর্ডার দিয়ে যারা ভিসার এন্ট্রি পোর্ট নিয়েছেন তাদের জন্য সবচেয়ে সহজ এবং সময় বাঁঁচবে অনেক, কারন বর্ডার ক্রস করে মাত্র এক ঘন্টার ট্যাক্সি জার্নি। ট্যাক্সি ভাড়া সুনির্দিষ্ট নয়। দরদাম করে নিতে হবে নিজেকেই। যদি চার জন যান তবে সবচেয়ে ভাল হয়। আমরা ভাড়া করেছিলাম ১৫০০ টাকায়। সাথে ছিল আরো ৩/৪ টি অসাধারণ স্পট। বর্ডার ক্রস করে ডাউকি শহরে যাবেন। যেতে জনপ্রতি ১০ রুপি। সেখান থেকেই ট্যাক্সি পাবেন।
রুট- ঢাকা- সিলেট - তামাবিল বর্ডার - ডাউকি- ক্রাংসুরি ঝর্না।

 Jharna's name is Crow This tremendous fountain is located in the Indian state of Meghalaya. Going is very easy. The Tamabil Border in Sylhet, the visa entry port is the easiest and time-consuming for many, because the crossing of the border crosses just a one-hour taxi ride. Taxi fares are not specific. You have to take pride in yourself. If four go, it is best. We hired 1500 rupees. With 3/4 extraordinary spots. Cross the border and go to the town of Dauki. Go 10 rupees per person. Get the taxi from there.
Route - Dhaka - Sylhet - Tamabil Border - Dauki - Kanshuri Jharna.

Wednesday, December 20, 2017

নিঝুম দ্বীপ (The silent island)

নিঝুম দ্বীপ সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ার বদৌলতে অনেকেই জেনেছেন কারো কারো হয়তো যাবার সৌভাগ্যও হয়েছে। সৌভাগ্য কেন বললাম তা সেখানে না গেলে আমি ওষুধ দেই কাজে আসবেনা যতক্ষন না নিঝুম হাসপাতালে গিয়ে মনের চিকিৎসা না করাবেন।
নিঝুম দ্বীপকে অনেকেই অনলাইনের তথ্য আর রিভিও দেখে ছোট্ট একটা দ্বীপ মনে করেন কিন্তু মনে রাখবেন অনলাইন আর বাসের লাইন দুটোই ভিন্ন একটি কল্পনা আর অন্যটি বাস্তবতা।
যারা সুন্দরবনকে একটি ব্যয়বহুল জায়গা মনে করেন তাদের জন্য নিঝুম দ্বীপ উত্তম জায়গা। এখানে আপনি সুন্দরবনের ফ্লেভার পাবেন। প্রচুর হরিনের দেখা পাবেন(কপাল ভালো হলে) তবে যতই কাইন্দা বুক ভাসান না কেন এখানে বাঘের দেখা পাইবেন না(কপাল ভালো হইলেও না)।
এখানে বীচ পাবেন, বন পাবেন, ওয়াচটাওয়ার, নদী খাল সাগর সব পাইবেন। প্রচুর তাজা মাছ পাইবেন। খেজুরের রস পাইবেন।
খাবার দাবার:- এখানে খাবার তুলনামূলক সস্তা। টেংরা, ইলিশ, রুই, কোরালসহ বিভিন্ন তাজা মাছ(অবশ্যই রান্না করা) খেতে পারবেন। যারা মাছ খান না তারা দেশি মুরগী আর হাসের মাংস খেতে পারেন। ভাত এখানেই চাষ করা চালের (মোটা ভাত)। কেউ যদি বাসমতি খেতে চান তবে পকেটে করে নিয়ে আসবেন। ভুলেও হরিনের মাংস খেতে চাইবেন না তাইলে আপনাকেই স্থানীয়রা হরিন বলে চালিয়ে দিতে পারে। সন্ধ্যায় বাজারে জিলেপী ভাজা হয় গরম গরম খেতে পারেন তবে হিসেব রাইখেন কয়টা খাচ্ছেন মজায় অনেকে কাউন্ট করতেই ভুলে যায়। খেজুরের রস খেতে পারেন তবে আমি রাতে নিজে গিয়ে চেক করে দেখছি তারা ঢাকনা ছাড়াই গাছ থেকে রস কালেক্ট করে তাতে বাদুর বা অন্য নিশাচর পাখি ইজিলি মুখ দিতে পারে আর তা থেকে নিপাহ ভাইরাসে আপনি চীতপটাং হতে পারেন। তাই রস খেলে নিজের ঝুঁকিতেই খাবেন আপনার কিছু হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী না।
থাকার ব্যবস্থা:- বেশ কিছু রিসোর্ট আছে মোটামুটি মানের। সরকারী বা টানা বন্ধের সময় বুকিং দিয়ে যাওয়াই ভালো তবে স্থানীয় লোকজন বেশ হেল্পফুল আপনার থাকার একটা ব্যবস্থা করবেই তবে খরচ করতে হবে কিছু এই আর কি। এছাড়া তাবু নিয়ে গেলে ক্যাম্পিং করতে পারেন কেউ ডিস্টার্ব করবেনা কুয়াশা ছাড়া।
যাতায়াত:- এই একটা যায়গায় নিঝুম দ্বীপের নামকরনের সার্থকতা খুজে পেলাম না। পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে নোয়াখালির চেয়ারম্যান ঘাট আসুন সেখান থেকে ট্রলার, স্পীডবোট বা সী ট্রাকে করে নলচিরা ঘাট হাতিয়া(জনপ্রতি ট্রলার ১৫০, স্পীডবোট ৪০০, সী ট্রাক ৯৩টাকা)। সেখান থেকে সড়ক পথে বাইক, সিএনজি বা চান্দের গাড়িতে চান্দের পথে মানে মোক্তারিয়া ঘাট(বাইক ৬০০টাকা, সিএনজি ১২০০টাকা, জীপ জনপ্রতি ১২০-১৫০)। আপনি চাইলে নলচিড়া ঘাট বা নোয়াখালি চেয়ারম্যান ঘাট থেকে ট্রলার রিজার্ভ করে ডিরেক্ট নিঝুম দ্বীপ যেতে পারেন তবে সেটি বেশ ব্যায়বহুল বড় টিম না হলে পোষাবেনা। মোক্তারিয়া ঘাট পৌঁছানোর পর বোটে নদী পার হয়ে(জনপ্রতি ৪৫টাকা) নিঝুম দ্বীপ ঘাট তারপর সেখান থেকে বাইকে চড়ে (প্রতি বাইক ১০০টাকা) নামার বাজার। তবে একটি কথা নলচিড়া থেকে মোক্তারিয়া ঘাট পর্যন্ত রাস্তা খুব খারাপ ওই পথে বাইকে গেলে কিছুটা স্বস্তি অন্যথায় শরীরের জয়েন্টে জয়েন্টে স্মৃতি নিয়ে ফিরে আসবেন।
পরামর্শ: হরিন দেখতে চাইলে বোট নিয়ে চৌধুরী খাল চলে যাবেন খুব ভোরে অথবা বাইকে চোয়াখালি। কপাল ভালো হলে দেখতে পারেন। এই সিজনে গেলে অবশ্যই শীতের কাপড় নিবেন ওখানে শীত বেশ ভালোই। আর শেষ অনুরোধ জায়গাটা নোংরা করবেন না। ওখানে হরিনের চিহ্নই থাক আপনার চিহ্ন রেখে আসার দরকার নাই।






Some people have been fortunate enough to know about Nijhum Island on social media. If I did not say good luck, I would not come to the medicine if I did not go to the hospital till I went to the hospital.
Many of Nijhum Island see online information and revives to be a little island, but remember that online and bus lines are both a different fantasy and the other is reality.
Nijhum Island is a great place for those who consider the Sundarbans as an expensive place. Here you will find Sundarban flavors. There will be a lot of hare (if you like the forehead) but no matter how tender, the tigers will not meet here (even if the forehead is not good).
Here you will find beech, forests, watchtower, river canal sea all. Get plenty of fresh fish. Get the juice of dates.
Food Chess: - Here the food is relatively cheap. Tengra, Hilsa, Rui, Coral and other fresh fish (of course cooking) can be eaten. Those who do not eat fish can eat native chickens and laughing meat. Rice is the rice (thick rice) cultivated here. If someone wants to eat basmati then you will get it in pocket. Do not forget to eat haren meat, so you can continue to call the locals as the locals. In the evening, the ghee is fried in the market, it can be hot, but how much is the reason why Rikhhen is eating, and many people forget to count. I can drink date palm, but I checked myself by night and saw that they could collect the juice from the tree without lid, and it could give the finger of the bird or other nostrils to the ezilli, and from it you can become a spit in the Nipah virus. So eat your juice at your own risk, the authorities are not responsible for anything you have.
Accommodation: - There are several resorts, fair quality. Whether it is good to book or book at the time of closing, but local people will have a handful of arrangements for you to stay, but you have to spend some of these. Apart from tents, camping can be done without any fog.
Commutes: - I could not find the nomenclature of Nijhum Island in this place. From any corner of the world, come to Noakhali's Chairman Ghat from there to Nalchira Ghat Hatiya (per trawler 150, Speedboat 400, Sea truck 93 taka) by trawler, speedboat or sea truck. From there, the road to Bike, CNG or Chand car means that the route of Chandara is Moktararia Ghat (bikes 600 taka, CNG 1200 taka, 120-150 peals per se). If you want you can reserve the trawler from the Nalchira Ghat or Noakhali Chairman Ghat and go to Direct Nijhoom Island but if it is not a very expensive big team, then you will not have Pachena. After reaching the Moktaria ghat, the boat crossing the boat (Rs 45 each), the Nijhum Island ghat, then the bikes from there (every bike 100 rupees) market. But one thing is that if the road from Nalchira to Moktaria Ghat is bogged down in a very bad way, then there will be some relief, otherwise the joints of the body will return with Joint memories.
Tip: If you want to see the deer, Chowdhury canal with boat will leave in the very early morning or Bai Chawakhali. You can see if the forehead is good. If you want to take winter clothes in this season then there is very good winter. And the last request will not dirty the place. There is no need to keep your marks in the mark of haren there.

Saturday, December 16, 2017

চন্দ্রনাথ মন্দির, সীতাকুণ্ড / chondro nath mondir, shitakundu

একজন বৃদ্ধের শেষ ইচ্ছা
ইকো পার্কের সহস্রধারা ঝর্নায় গোসল করে গেলাম সীতাকুণ্ড বাজারে দুপুরের খাবার খেতে। খাবার শেষ করে যাত্রা শুরু করলাম চন্দ্রনাথ মন্দিরের উদ্দেশ্যে। বাজার থেকে অটো রিকশা নিয়ে গেলাম মন্দিরের গেইট পর্যন্ত তারপর হাঁটা শুরু করলাম। কিছু দূর যাওয়ার পর দোকান পেলাম সেখান থেকে বাঁশ নিয়ে নিলাম। বাঁশ ছাড়া উঠা কষ্টকর আমার দুই বন্ধুও বলছিল বাঁশ লাগবে না কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পর ওরা বাঁশ নিতে বাধ্য হলো ১০ মিনিট হাঁটার পর সিঁড়ি পেলাম।যত উপরে উঠছিলাম ততো আরও খাঁড়া সিঁড়ি পাচ্ছিলাম। ভরা পেটে উঠতে সবার কষ্ট হচ্ছিল অর্ধেক সিঁড়ি পার হবার পর আমাদের ৭ জনের দল ভাগ হয়ে গেলো ৩ টি দলে। আমি আর আরেক বন্ধু ছিলাম মাঝের দল। কিছুদূর যাওয়ার পর ছবির এই ৮১ বছরের বৃদ্ধের দেখা পেলাম প্রথম মনে করলাম বৃদ্ধ মন্দিরের পুরোহিত কিন্তু কথা বলে জানতে পারলাম উনিও আমাদের মতো প্রথম এসেছেন এবং সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো এই চন্দ্রনাথ মন্দির দর্শন করাই ছিলো তার জীবনের শেষ ইচ্ছা। উনার সাথে একটি ছেলে ছিলো তার হাতে পানির বোতল ছিলো কিন্তু উনি একবারও পানি পান করেন নি এবং আমাদেরও পানি কম খেতে বলছিলেন। বৃদ্ধের সাথে কথা বলে উৎসাহ পেলাম এবং কথা বলতে বলতে উঠে গেলাম মন্দিরে। উঠে যা দেখলাম তাতে সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে গেলো।একপাশে সাগর একপাশে পাহাড় যা দেখে আমাদের কষ্ট সার্থক ।
যারা যাবেন তাদের প্রতি কিছু উপদেশ হলো-
বাঁশ নিয়ে উঠবেন এবং ভরা পেটে না যাওয়া ভালো কারণ উঠতে অনেক কষ্ট হবে।

যেভাবে যাবেন :
বাংলাদেশের যে কোন জায়গা থেকে সীতাকুণ্ড বাজার /ফেনী ( ফেনী তে নামলে মহিপাল থেকে বাসে সীতাকুণ্ড বাজার আসতে হবে- ভাড়া ৫০টাকা), এরপর হাইওয়ে থেকে বাজারে নামে অল্প একটু হাঁটলেই কলেজ রোড যেখান থেকে মন্দিরের পাদদেশ পর্যন্ত ১৫টাকা সিএনজি ভাড়ায় চলে যেতে পারেন।চন্দ্রনাথ ট্র্যাকিং এর সময় প্রথম যে ঝর্ণা পড়বে সেখানে দুইটা রাস্তা পড়ে একটা ছোট ধাপের সিঁড়ি আরেকটা বড়ধাপের সিঁড়ি। বাম পাশের ছোট ধাপের সিঁড়ি বেয়ে উঠা সহজ।এতে প্রথমে বিরুবাক্ষ মন্দির পড়বে তারপর চন্দ্রনাথ হয়ে ডান পাশের সিঁড়ি দিয়ে নেমে আসলে তাড়াতাড়ি হবে।এরপর সোজা সীতাকুণ্ড বাজারে ফিরে আসুন।১০টাকা ভাড়া দিয়ে চলে যান কুমিরা ঘাট বাজার।সেখান থেকে ১০টাকায় অটোতে করে চলে যান কুমিরা ঘাট।
সতর্কতা :
যত হালকা ব্যাগ নিয়ে উঠতে পারেন তত ভালো, পানি,স্যালাইন আর হালকা স্ন্যাকস সাথে রাখবেন আগ থেকেই।ট্র্যাকিং এর সময় কয়েকটা দোকানে পাওয়া গেলেও গলাকাটা দাম রাখবে।বিশ্রাম নিয়েন কিছুক্ষণ পরপর আর আমলকী রাখতে পারেন সাথে প্রচুর এনার্জি টনিক হিসেবে কাজ করবে। সবচেয়ে বড় কথা ইচ্ছাশক্তি থাকতে হবে যে আপনি পারবেন।


Saturday, October 21, 2017

'Heaven stairs / Mayang foreheads / Elephants ...স্বর্গের সিড়ি/মায়ুং কপাল/হাতিমূড়া...(Bandarban)

 came back 'heaven stairs / mayang foreheads / elephants ...The place has been hiped for a while! So, I had plans to visit the Khagrachari district tour.But, from Khagrachhari, from Chittagong to Khagrachari, it is 11 o'clock in the morning ... then the resasses, tarang and the potter roam and the busstad is named at 3pm ...I was asked to come to the busstand where the place? How does it go? No one can say ...! The remaining one said, go to Jamaltali, there is a temple here, the road has passed on the side of the temple ...Aslam at 3:30 pm in the temple ... asked people around the time how it will take to get around ... everyone said today and not come to the present day ... Someone will say that one day, someone says 6-7 hours ...! Someone can go now but it will be night to come back ... then everything can be hijacked ...I decided to listen to all, I will go today, which is on the forehead ... Bismillah walks me ...After 10 minutes walk, the Chenggi canal went up and asked, "Do you know if anyone will go to the stairs?" I got a guy like a forehead, he would cross the stairs and go to the next village. He said, with me, it will take about one hour, know the way when I go, will be dark when I come, I will come alone ...So signature! I went in the name of Allah ... which is on the forehead .. Today is today ... I will come to see it ...!We started three walks on the boat, 3:45 in the morning ... seeing the clock again, would have to come back to the light ... I'm flying in the tray and I'm running ... It was a lot of trouble, the 11 Eat last time, but there is no water ... the condition is very bad ...I am going on the path, it is not the end .. I watch the clock again, back weight 7-8 kg bag! I'm just walking up the hill, I'm just going up ... He's coming out here after a while ... I see it with a finger, that's the stairs ... I just do it, but I do not see anything ...!At 4:10, the sky was blackened by the sound of lightning, there was a thunder in the sky, strong wind .. I got this time, or somehow I left ... but how to return!However, after 4 more minutes of the journey, I reached the destination! Ah! Peace! The purpose is to succeed! Just got in 45 minutes! (I do not meet with all this time, before I had a lot of trekking experience, so I took a normal 1:30 to 2 hours)Then I got up on the stairs ... the huge borders around the top ... maybe we will reach this place in heaven! A great kind of environment ...!The rain started to rise after a while! The rain really ended, all around the darkness! And it is impossible to get off the road in the rain!I started to race again and again ... the race started ... I reached the end of fatigue, but stopped at last! Challenge yourself again!After a while the rain stopped ... I got some peace this time ... two people are walking through a deserted jungle, there is no talk in the mouth, just a lot of satisfaction!Entry into the village by the hill, it became completely dark. I watched the clock ... just at 5:30 o'clock! I was only 30 minutes! Confidence has increased a lot this time!If everything is possible ... all! Ajna know more about addiction, more addictive than opiate!But, still I love traveling ... I can challenge myself again! I can understand what I can do ... a little bit!And I move because I do not want my life to be like everyone else! I want thousands of stories to be held in my possession! All the sleepless nights in the beauty of the cut!Khagrachari diary, 59th district. 

ঘুরে আসলাম 'স্বর্গের সিড়ি/মায়ুং কপাল/হাতিমূড়া...
জায়গাটা কিছুদিন ধরেই বেশ হাইপড!তাই খাগড়াছড়ি জেলা ট্যুরে আমারও প্ল্যান ছিলো জায়গাটা ঘুরে আসার...
কিন্তু,চিটাগাং থেকে খাগড়াছড়ি ঢুকতে ঢুকতে বেজে যায় ১১ টা...তারপর রিসাং,তারেং আর আলুটিলা ঘুরে এসে বাসস্ট্যাড নামলাম ৩ টায়...
বাসস্টান্ডে নেমেই সবাইকে জিজ্ঞাস করতে থাকলাম জায়গাটা কই? কিভাবে যায়? কেউ বলতে পারে না...! অবশেষ একজন বললো,জামতলী যান,এইখানে একটা মন্দির আছে মন্দিরের পাশ দিয়ে রাস্তা চলে গেছে...
মন্দিরে আসলাম ৩:৩০ এ...আশেপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাস করলাম যেয়ে ঘুরে আসতে কত সময় লাগবে...সবাই বললো আজকে আর সম্ভন না কালকে আসেন...কেউ বলে একদিন লাগবে,কেউ বলে ৬-৭ ঘন্টা...! কেউ বলে এখন যেতে পারেন তবে ঘুরে আসতে আসতে রাত হয়ে যাবে...তখন সবকিছু ছিনতাই হয়ে যেতে পারে...
সব শুনে মনে মনে ঠিক করলাম,আজ যাবোই,যা থাকে কপালে...বিসমিল্লাহ বলে হাটা দিলাম...
১০ মিনিট হাটার পরে চেংগী খাল পড়লো..নৌকায় উঠে জিজ্ঞাস করলাম সিড়িতে যাবো কেউ পথ চেনে কিনা? কপাল ভালো একজনকে পেয়ে গেলাম,সে ওই সিড়ি পার হয়ে পরের গ্রামে যাবে।সে বললো চলেন আমার সাথে,১ ঘন্টা মত লাগবে,যাবার সময় পথ চিনে নেন,আসার সময় অন্ধকার হয়ে যাবে,একাই আসতে হবে...
তাই সই! আল্লাহঅর নামে চলিলাম...যা থাকে কপালে..যাবোই আজকে...কি আছে দেখেই আসবো...!
নৌকা পার হয়ে আমরা তিনজন হাটা শুরু করলাম, ৩:৪৫ এর দিকে...বার বার ঘড়ি দেখছি,আলো থাকতে থাকতে ফিরে আসতে হবে...ট্রেইলে রীতিমত উড়ে উড়ে চলছি...আর দৌড়চ্ছি...বেশ কষ্ট হচ্ছিল,সেই ১১ টায় শেষবার খেয়েছি,সাথে পানিও নেই...অবস্থা খুব খারাপ...
পথ চলছি তো চলছিই,শেষ আর হয় না..বার বার ঘড়ি দেখি,পিঠে ৭-৮ কেজি ওজনের ব্যাগ! পাহাড় বেয়ে চলছি,শুধু উপরেই উঠছি...সে কিছুক্ষন পর পর বলে এইতো চলে আসছি...দূরে আঙুল দিয়ে দেখায়,ওই যে, ওই দেখেন সিড়ি...আমি খালি হু হা করি,কিন্তু কিচ্ছু দেখি না...!
বেলা ৪:১০ বাজতে বাজতেই আকাশ কালো হয়ে এলো,আকাশে বজ্রপাত হচ্ছে,জোরালো বাতাস..ভয় পেয়ে গেলাম এইবার,নাহয় কোনভাবে চলে গেলাম..কিন্তু ফিরবো কি করে!
যাইহোক,এভাবে আরো কিছুক্ষন চলার পর ৪:৩০ মিনিটে পৌঁছে গেলাম গন্তব্যে! আহা! শান্তি! উদ্দেশ্য সফল! মাত্র ৪৫ মিনিটে পৌঁছে গেছি! (আমার এই সময় সবার সাথে মিলবে না,আগে অনেকগুলো ট্রেকিংয়ের এক্সপিরিয়েন্স ছিলো,তাই পেরেছি,নরমালি একজনের ১:৩০-২ ঘন্টা লাগবে)
তারপর সিঁড়িতে উঠলাম...উপরে উঠেই চারিদিকে বিশাল সীমানা...স্বর্গে হয়তো এবার পৌছেই যাবো! দারুন অপরুপ এক পরিবেশ...!
সিঁড়িতে কিছুক্ষন দাড়ানোর পরেই বৃষ্টি শুরু হলো...! বৃষ্টি আসলেই শেষ,চারিদিক প্রায় অন্ধকার!আর বৃষ্টিতে ওই পথে নামা অসম্ভব!
পড়িমরি করে ছুটলাম আবার...আবার শুরু হলো দৌড়...ক্লান্তির শেষ সীমায় পৌছে গেছি,কিন্তু থামলেই শেষ! নিজেকে আবার চ্যালেঞ্জ করার পালা!
কিছুক্ষন পর বৃষ্টি থামলো...এইবার একটু শান্তি পেলাম...নির্জন জঙলের ভিতর দিয়ে দুইজন চলছি,কারো মুখে কথা নেই,মনে শুধু দারূন এক তৃপ্তি!
পাহাড় বেয়ে গ্রামে ঢুকতে ঢুকতেই পুরো অন্ধকার হয়ে এলো। ঘড়ি দেখলাম...মাত্র ৫:৩০ বাজে!মাত্র ৩০ মিনিটে এসেছি! নিজের প্রতি আস্থাটা অনেকখানি বেড়ে গেলো এইবার!
চাইলে সবকিছু সম্ভব...সব! অজানাকে জানার নেশা অন্য রকম,আফিমের চেয়েও ভয়ংকর এ নেশা!
কিন্তু,তবুও আমি ট্রাভেলিং ভালোবাসি...বারবার নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা যায়! আমি কি করতে পারি,তা হয়তো একটু একটু করে বুঝতে পারছি...!
আর আমি ঘুরি কারন আমি চাইনা আমার জীবন আর অন্য সবার মতো হোক! আমি চাই আমার ঝুলিতে হাজার হাজার গল্প থাকুক! মুগ্ধতায় কেটে যাক সবগুলো নির্ঘুম রাত!
খাগড়াছড়ি ডায়েরী,৫৯ তম জেলা।

Tuesday, October 17, 2017

'Maraindong' Bandarban's

 A group of 18 people have been involved in this. I went to Bandarban's 'Marine Dong' mountain. But to the locals it is 'Mariyan Tong'. The height of the hill ranges from 1,640 feet to the sea level. With the GPS readings said so! The hill fell into the Mirina range of Alikadam upazila of Bandarban district. Our camping will be at the peak of this hill.

 
I arrived in Chittagong from the morning and reached noon on Marine Dong foot. People from Marma and Tripura communities reside here in Sheelbunia area. Occasionally some Bengali settlements can also be seen.At lunch we started eating food on our hill. Any part of the hill has climbed to the top vertically, and gradually dropped down a bit slowly or gradually. There are many indigenous people living in this hill. Among them, Tripura, Marma and Murong are one of the biggest. Marmara is under this mountain. And on the hills of the mountains, Murongs are laid. They live on the slopes of their houses by making their houses. Their tangle is slightly above the ground. Under these houses there are various cattle like cows, goats, pigs, chickens. Sometimes, along with cattle, as well as the necessary fuel wood is kept piled.Besides the hills, Bengalis are also dependent on this mountain for their daily income-earning. Many of the Bengalis earn their livelihood by selling hill-laden Muli bamboo. There is also a lot of tobacco production in this region. In other words, tobacco cultivation has exceeded rice cultivation. But tobacco cultivation is mainly on the ground level. 

It was almost evening to reach the top of the mountain. The entire winter fatigue of the evening was destroyed by the cold winds. After reaching the tent here, we set the tent first. Then I went on to burn the fire. A Buddhist temple at the top of the mountain. Run around and open upwards. It has a huge Buddha statue. The place is also a wonderful place as a tourist spot. The upper part is flat. The mountain and the hills as far as the distance is visible from here. The population is peeping through the gap between them. The Matamuhhari river is flowing down like a snake. On both of its plains, crop fields can be seen. We are fascinated by the beauty of the hill!The night menu was the Khichuri and Naga pepper mango rituals. The story continued until many nights. The laugh and the murderers go on. Then sleepEverybody got up in the morning to wake him up. Surajima's first meeting from the peak of the mountain can not be missed. However, due to the cloud, there has to be disappointing due to the clouds. Even then, it was not difficult to enjoy the wonderful nature of that time. These days, bricks and stones are not available in the city every day. The breakfast begins in the morning, to our plane. Next destination is the tunnel of Ali. She is another story. That is to be raised for another day.
Caution
 Take plenty of water, glucose, saline, dry food, frost aid box, along with necessary medicines. If you want to cook, take the necessary materials, matches and fuel. There will be no shortage of dry wood to burn the fire. If you want to camping at night, take a tent, sleeping bag, light shirt. Because in the summer season it is a little cold in the hills and in the hills. Before reaching the hill, get the local administration informed about their motives after getting the local administration. If they have any suggestions, listen carefully to them. If you want to go to the hills or camping, keep informed about the headmen of the concerned side. If possible, ask for a phone number from them. You can then inform them if they need help. Do not lay or tear some of the hilly hills or flower trees in the neighborhood around the pavement without permission. If you need to buy it. It can be found cheaper. Do the best to get permission for taking photographs of the hills. If you cook on the mountain, do it carefully. So that the fire does not spread everywhere. Chips, biscuits, pickles or other dry packs of packets must be collected and brought down. 
How to go
 From Dhaka to Chittagong, any bus will have to go to Chittagong. Rent Tk 550 Then, from the local bus stand of Bahaddarhat, you will have to leave the bus of Cox's Bazar on Chakaria bus stand. Rent 170 taka If you want to go directly from Cox's Bazar bus to Dhaka, you can go straight to Chakaria bus stand. Then there will be the Alaikamagami bus or Chand's car in Lama upazila, crossing Phansiyakhali to referee market. If you want to rent the whole chand car. Revenue per person is 60 taka From the referee market to the local vehicle or to walk on the foot of Marine Dong mountain foot. Then, on the top of the mountain, you will have to walk. Thank you. if there is any mistake in writing, then forgive me.


Sunamganj

SunamangIf you go to Sylhet and miss this place, then believe that your journey will be incomplete. Someone says, what is a good brother? Where to go. !!I say it is beautiful everywhere. You can not travel anywhere and you will not be able to take a second floor.If you want to see the presence of haor, rivers, hills, clouds and green flowers, you must go to Sunamganj.Come on ... how to go .. !!
There are buses of Sunamganj, which goes from Dhaka or Chittagong. Sylhet station will have to go down to the train. From there you will take the Singapore Bus Station, take the local 30 / = and reserve 150 / =. Kumargaon will get a non-stop bus for Sunamganj, rent 90 If you're comfortable, measure the other road. As the bus goes in, believe that nature will be as liberal as You can get a little forward in front of youLaguna .. Until Tahirpur. Rent 80 / = say. We went by 60 / =.Try to reach Tahirpur as soon as possible. Because as long as your travel time limit will decrease ... so in the 10th, there is also the battery to have Tahirpur.Take down the boat and decide whether you can cook or not.If you want to buy the market .. Wherever there is a hotel, there will be all the food at very low prices.We took the biggest trawler there ... for two days. Being known, I gave 6000 / = .. Butt will not be available at this price.There are majarets and small boats. Find more at a lower price.Which can rotate in 2 days ...1. Tangguar Haor2. Niladri Lake3. Lummachara4. Junkooka river5. Barikkatila6. Shimul gardenAnd if you want to ride a bicycle, then take the first 3 places by trawler for 1 day and come back to the rest of the next 3 places by morning. Take 450 bikes.You must spend the night in the haor. There is no problem .. People of the village and the people of the village are very good. It will help you very much.We had all the mobile cams with us. I used to leave .. Butt did nothing.That is why I will not say that there will be inevitable. Will be in subdan .. hopefully there will be no problems.#happy_traveling 

Friday, October 13, 2017

Sughdadhara, shosrodhara, Bansbaria beach


Sughdadhara, thousandtha, Bansbaria beach

When the end of the tour ended, the words of the Avro keyboard started to be so bad. I guess I can not describe anything right. Anyway, let's get started ...

Those who want to track seaflery and are adventurous, the ideal place for them is Sitakunda, Sitakunda. A few days ago, I finished the sitakund tour one day. We will try to highlight the excursions for your convenience.

If you take the night bus from Dhaka, you will get Sitakunda down in the very early morning. Try to get 12 or more buses in the bus, so that before the light blows, Sitakund will not let down. Sitakunda rent from Dhaka Tk 480 Keep the supervisor in front of the ekko park in Sitakunda.
Taking a light breakfast at Echo Park Gate, prepare some dry foods and prepare for life.
Sughdadhara

Echo walks to the main gate of the park with the seniors from the gate of the park; There you will have to cut Echo Park tickets. Tickets 20 Tickets Cigarettes are found in the Main Gate, rent up to 300 Taka to the Normal Millennium. But do not take the cigar while walking on the suggestion. But walking is a little tragic, since the mountains will have to rise above the road. But after the stage of the crime of adolescence fading without suffering. On the way to Eco Park, you will find a flower garden full of flowers after a while.
Why there is no blame, it is no question for the authorities. :)
The specialty of this road in Eco Park is that, except for a short time except for a small poem or some meaningful special lines or warnings written on huge signboards. Which is quite unique from other parks.

However, for 25-30 minutes walk to the entrance gate of the fountain. Almost 424 steps should be taken down the steps of the mountainous streams flowing from the main utensils. Slowly carefully down the stairs. Take the rest several times. Do not rush, it may be a little slippery in the rainy days. So tracking sha or freak is better to wear more such shoes. Start by moving from the stairs to the left side of the corridor. The reason behind the naming of the suppdhada is that this waterfall is in dormant state without rainy season.
The surface of the waist in the extreme waist is in some places, as well as the Normal knot equal water. Must be sure to stick with the stick. Carefully move on slowly.
Slippery slopes below, so walking with Anglet legs is good.
You can take breaks to take pictures in some places.
When the sound of a drop of water from a distance of a few and a half hours is difficult, breathe deeply, calm down the heart, because the heart will not be ready to see the next supernatural scene.
There is nothing in Jharna Torana, all the stories made, when the mind is giving such an explanation, then we get to see the goodness, we all shout together with the wind blowing in the sky "... ... ....." (word three is implied Let's say, public place )
The incredible scene in one word.

After finishing the pictures and memories, my request, just go below the fountain and keep your eyes closed for a while, try to feel like the worst violence of nature. Respect the cruelty of nature. :)

Just follow the path right along the corridor. It will be very difficult to get along with the stairs. Get up and take the rest. You can eat dried food sitting on the bench and take plenty of water.

Suadhadhara - thousandths

More than 25-30 minutes walk from the supermarket. There are about 487 stairs, but not as big as the steps of the sundhairara stairs. No more crossing the corridor. Falling from the stairs, you will see endless millennia falling from a very high level. It is much easier to find than to be available in the supermarket, where many people can see it here. The main attraction of the millennium is that you can just go right down to the original spring.
While returning, sit in front of the fountain in front of the fountain, or sit with your loved ones for a while, keep eyes on the top of the thousandth grade. Let me tell you, the time will stop there. ✌

If you do not want to get up, it will have to rise, because again 487 steps upstairs. This is the most painful moment of the excursion. It would seem that the stairs, for centuries, have not ended.

Thousands of people - Bansbaria beach

The afternoon rolls out to leave the afternoon and then afternoon afternoon. Come straight to the cage with the eco park gate. Rent 300 Taka From there you can go to Bansbaria by bus or tempo. Rent per 10 rupees Calling helper will drop down. At Bansbaria, take a meal in a normal hotel. Bansbariya Beech will take the cigar from there. The rent is 20 paise per person.
The words that come to mind about Bansbariya Birch are "softness", "tranquility"
Beach is ideal for football game. But my suggestion is to spend the afternoon silhouettes on the green grass carpet. There can be no better way to spend all day fatigue. Keep looking at the sunset.
Back to Dhaka by evening.

You can see the album to see more pictures:
https://m.facebook.com/story.php...

Be careful: Take as little clothes as possible, and use waterproof bags if possible. Use three quarters for walking on the shore, and be careful not to harm yourself. Put the bottles, chips packets in bags, then drop them in the dosbin.





Sunday, September 24, 2017

Rataragul

Rataragul is the only swamp forest in Bangladesh.
It is situated on the south side of Guayn River in Fatehpur union of Goyighat upazila of Sylhet district. There are two haors in the south of the forest.

In the year 1973, Wildlife Sanctuary was declared to be 504 acres of land in the night between 3,325.61 acres of land.

Tropical climate in north-east of Sylhet In December, the relative humidity of this region was 74%, but in the monsoon in July, this figure is 90% higher.

Rainfall is very high in Sylhet. So the rainfall of year is 4162
Millimeter. Rain water also flows from India.

Rataragul is a Jalarban where 73 species of plants are submerged in water. Some plants will think that half of the water is submerged. Some trees are almost completely submerged. They prefer to stay inside the water. Because these plants have plenty of water intake. 80% of forests are submerged in water. If you look at the above, it seems like many trees have covered the forest like a umbrella. They are like green umbrellas.

The tree that is found more in the night-time is the cork, then rattan, bot, hijal, murta, bot, hijal,
Various trees are found in varun, kadam, pithali, arjuna, chhatim, gutijam etc.

There are two levels of Jalabarani of Jalpaani. At the upper level, the tree plant, the lower layer of Matarata plant in the lower layer of the plant.

Various types of biodiversity are found in this forest. It is not only the plant that is found in various animal species of insects.

What is seen among birds is pakauri, fishery, doves, hawks, white bark, bulbuli, chil, tia, vulture,
Balihas, eagles, forests, cranes,
Swans like birds fly in the trees, or trees on the tree or on the banks of the river.
Since the birds have to understand that they have come here in search of food or for some reason. If the climate is not good then the birds are seen to be fair.

If you are looking for this river, there are many fish in the river such as Rui, Pubda, Rita, Latehi, Shrimp, Khaliisha, Tengra, Ayar, Kalbaus, and even Hilsa fish are also occasionally seen.
The fish eat other fish in the area as well as birds. The fish is very tasty because of saltiness.

Among the animals, monkeys, snakes of various forms, Hanuman, lizard, lizard, basi, gachobang
Some animals are found on the other side. Some animals sit on top of the tree. Setha can be a snake, birds can be.

So when the night enters the forest, you should take some precautions. If you enter the inside of the water, do not go to sink under the water. Because inside you will find some other tools with thick roots of trees. For this reason, maybe there may be no prefabricated.
If the roots of the tree are submerged in the water, the boat may be jammed by throwing it into the roots. For some seminars. The root cause of the root of the roots is spread in the water.

Four months in the rainy season, some trees are below 20 feet of water. At the end of the monsoon, some trees are 10-15 feet below.

In winter, eagle vultures, chicks are found more. Their growth increases due to the fish.

To see the night sky swamp forest, it is better than the beginning of the rainy season. Most of all, her beauty is captured at the time.
Where the sound of the boat sits in the river water. No sound can be found on it. The mind goes away in a lonely forest. In the forest there is the odd world. Even waves like waves flow from the diversity of the forest in the diversity of the variety.
Wherever the frogs were fluttering, suddenly a tree was planted on a tree. There was a lot of names like Roop Baru, and the smell of flower which was not known.
Many birds are sitting on a few trees. There are no meetings at all
Some fly in the far horizon
Someone's eyes look towards the fish in the river.

He can be seen in the jalarabana a reciprocating a traveler, no one knows.
It will be heard that no animals will be heard ..
They found their society ..
 Everyone is busy like that ...
The mind is lost in a forest, in a forest, so that the members of the forest face the mind with an enchanting illusion.

He'll feel like Jarroban
Each tree is standing in its own shape. It seems as if someone's branch has made some friends with someone, or someone has met with the river's water.
Like many trees, like the fish, they prefer to stay in the river. It is their home. In the water world, they have caught themselves in the mysterious mystery.

In a highly liberated, free-standing environment, the Milan Mela celebrates here with green vegetables.

Forest department here has set up a tower
Which to watch.

Rataragu is a natural forest. His beauty is not as rich as a childhood as seen. It is difficult to explain its beauty. It is necessary to understand this kind of creativity in nature.

To come to nightglass, you have to come from Sylhet city to CNG or Micro in Chowringhee Ghat. From here you can roam the boat and turn around.


রাতারগুল বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট।
সিলেট জেলার গোয়াইঘাট  উপজেলায় ফতেহপুর ইউনিয়নে গুয়াইন নদীর দক্ষিনে এই জলারবনের অবস্থান।বনের দক্ষিনে দুটি হাওড় রয়েছে।

রাতারগুল ৩,৩২৫.৬১একরেরর অায়তনের মাঝে ৫০৪ একর জায়গাকে  এই বনকে ১৯৭৩ সালে বন্যপ্রানীর অভয়ারণ্য ঘোষনা করা হয়।

সিলেটে উত্তর পূর্ব দিকে ক্রান্তীয় জলবায়ু।ডিসেম্বর দিকে এখানকার অাপেক্ষিক অাদ্রতার পরিমান ৭৪% হলেও ঘনবর্ষায় জুলাই মাসের দিকে এই অাদ্রতার পরিমান ৯০% বেশি।

প্রচুর পরিমানে সিলেটে বৃষ্টিপাত হয়।তাই বছরের বৃষ্টিপাত হয় ৪১৬২
মিলিমিটার।বর্ষায় ভারত থেকেও পানি চলে অাসে।

রাতারগুল হচ্ছে এমন এক জলারবন যেখানে ৭৩ প্রজাতির উদ্ভিদ জলে  ডুবে থাকে।কিছু গাছ  দেখে মনে হবে জলে অর্ধেক ডুবে অাছে।অাবার কিছু গাছ প্রায় পুরোপুরি ডুবে অাছে।পানির ভিতর থাকতে তারা বেশ পছন্দ করে।কারন এসব উদ্ভিদের পানিসহিষ্ণুতা প্রচুর পরিমানে থাকে।৮০% বন জলে ডুবে থাকে।উপরে তাকালে মনে হবে বহু গাছ ছাতার মতো করে বনকে ঢেকে রেখেছে।যেন সবুজ ছাতার মতো অাচ্ছাদিত হয়ে অাছে।

যে গাছ রাতারগুলে অধিক পাওয়া যায় তা হলো করচ,তারপর বেত,বট,হিজল,মুর্তা,বট,হিজল,
বরুন, কদম,পিঠালি, অর্জুন,ছাতিম,গুটিজাম ইত্যাদি নানা গাছ দেখতে পাওয়া যায়।

মিঠাপানির এ জলারবনটির দুটি স্তর রয়েছে।উপরের স্তরে বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ,নিচের স্তরে ঘনপাটিপাতার মুর্তা উদ্ভিদ বেশি বিরাজ করে।

এ বনে নানা ধরনের জীববৈচিত্র্য দেখা মেলে।এখানে শুধু উদ্ভিদ নয় বিভিন্ন পশুপাখি মাছের কীটের  দেখা মেলে।জীববৈচিত্রে  পরিপূর্ন রাতারগুল জলারবনটি।

পাখিদের মাঝে যা দেখা যায় তা হলো পানকৌড়ি, মাছরাঙ্গা, ঘুঘু,বাজপাখি,সাদা বক কানা বক,বুলবুলি,চিল,টিয়া,শকুন,
বালিহাস,ঈগল,বনমোরগ,সারস,
রাজহাঁস ইত্যাদি নানা পাখি উড়ে বেড়ায়,গাছে গাছে অাকাশে বা নদীর ধারে।
যেহেতু পাখি অাছে বুঝতে হবে তারা খাবারের সন্ধানে বা কোন কারনে এখানে এসেছে।পরিবেশ জলবায়ু  ভালো না হলে পাখিদের দেখা মেলা ভার।

কারন খুজতে গেলে দেখা মেলবে এই নদীতে রয়েছে প্রচুর মাছ যেমন রুই,পাবদা,রিঠা,বাতাসি,চিংড়ি, খালিশা,টেংরা,অাইড়,কালবাউশ, এমনকি ইলিশ মাছও মাঝে মাঝে দেখতে পাওয়া যায়।
এমন মাছ পাখিসহ অনান্য এলাকার মানুষজন খেয়ে থাকেন।মিঠাপানির বলে মাছ বেশ সুস্বাদু।

পশুর মাঝে বানর, নানা ধরনের নানা বর্নের সাপ,হনুমান,টিকটিকি, গিরগিটি, বেজি, গেছোব্যাঙ
ইত্যাদি নানা প্রানীর দেখা মেলে।গাছের উপরে কিছু প্রানী বসে থাকে।সেটা সাপ হতে পারে, পাখিও হতে পারে।

তাই রাতারগুল ফরেস্টের ভিতর প্রবেশ করলে কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।বনের ভিতর প্রবেশ করলে পা কখনো পানির নিচে ডুবাতে যাবেন না।কারন ভিতরে গাছের মোটা শিকড় সহ অারো কিছু উপকরন পাবেন।যার জন্য হয়ত পূর্বপ্রস্তুতি নাও থাকতে পারে।নৌকা দিয়ে কেবল যেতে হয়।
গাছের শিকড় জলের মাঝে ডুবে থাকে বলে শিকড়ে ধাক্কা খেয়ে বোট জ্যাম হতে পারে।কয়েকমিনিটের জন্য।গাছের শিকড় এর মূল কারন।পানির ভিতর ছড়িয়ে থাকে..

বর্ষায় চারমাস কিছু গাছ ২০ ফিট জলের নিচে থাকে।অার বর্ষার শেষে কিছু গাছ ১০ /১৫ ফিট নিচে থাকে।

শীতে ঈগল শকুন,চিল বেশি দেখতে পাওয়া যায়।মাছের কারনে তাদের অাগমন বেড়ে যায়।বেজিও চলে অাসে।

রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট দেখতে হলে বর্ষার শুরুর দিকে অাসাটা শ্রেয়।সবচেয়ে বেশি তার সৌন্দর্য রুপ সেসময় ধরা দেয়।
যেখানে নৌকার বৈঠার শব্দ নদীর পানিকে অালোড়িত করে।অার কোন শব্দ তখন খুজে পাওয়া যায় না।নদীর ঢেউয়ে মন চলে যায় এক নির্জন বনে।সেই বনে অারেক জগৎ।যেন ঢেউয়ের মতো মনও প্রবাহিত হয় বনের এক বৈচিত্র থেকে অারেক বৈচিত্র্যের মাঝে।
যেখানে গেছো ব্যাঙের হঠাৎ চট করে ঝেপে পড়ে এক গাছ থেকে অারেক গাছে।সেখানে ছাতিম বরুনের মতো বহু নাম না জানা ফুলের গন্ধ ভেসে বেড়ায়।
বহু পাখি কয়েক গাছে বসে থাকে।যেন কোন বৈঠক করছে সবাই মিলে
কেউ কেউ উড়ে বেড়ায় দূর দিগন্তে
তাদের মাঝে কারো দৃষ্টি নদীর জলের কোন মাছের দিকে।

সে জলারবনে দেখা যাবে খুব দূর থেকে কোন সরীসৃপ  কোন ভ্রমনকারীকে লক্ষ্য করছে কোন এক অজান্তে..
শোনা যাবে  কোন পশুপাখি  কথাপকথন..সুর..  যেন তরঙ্গের মনে ঢেউ খেলবে..
খুজে পাওয়া যায়  তাদের সমাজ..
 সবাই যে যার মতো ব্যস্ত...
একান্ত নিভৃতে এক বনে মন হারিয়ে যায়.. যেন বনের সদস্যরা কোন এক যাদু নিয়ে নির্জনে মনকে কোন এক অাবেগীয় অাবেশে মুখরিত করে।

সে জলারবন দেখে মনে হবে
প্রতিটি বৃক্ষ নিজের মতো করে দাড়িয়ে অাছে।দেখে মনে হবে যেন কারো শাখাপ্রশাখা  কেউ অাকাশের সাথে মিতালী  করেছে কেউ বা করেছে নদীর জলের সাথে মিতালী..
বহু গাছ মাছের মতো যেন নদীর জলে বন্দি থাকতে পছন্দ করে।যেন এটি তার নিবাস।যেন জলের জগতে  নানা রহস্যময়তার জালে নিজেদের জড়িয়ে নিয়েছে।

ভীষন নির্জন নির্মল মুক্ত পরিবেশে সবুজে অাচ্ছাদিত বনের সদস্যদের মিলনমেলা এখানে বিচরন করে।

এখানে একটি টাওয়ার বসিয়েছে  বনবিভাগ
যা পর্যবেক্ষণ করার জন্য।

রাতারগুল একটি  প্রাকৃতিক বনায়ন।এর সৌন্দর্য শৈশবে যেমন দেখেছি তেমন ঐশ্বর্য  যদিও তেমন  নেই।এর সৌন্দর্য ব্যাখ্যা করা কঠিন।প্রকৃতির এ অপরুপ সৃষ্টিকে অাসলে অনুভব করে বুঝে নিতে হয়।

রাতাগুলে আসতে হলে আপনারা সিলেট শহর থেকে সি এন জি অথবা মাইক্র তে করে আসতে হবে চৌরঙ্গী ঘাটে।এখান থেকে ছুটো নৌকা থে করে ঘুরে আসতে পারেন রাতারগুল।রাতারগুলের আশে পাশে কোন ভাল খাবারের রেস্টুরেন্ট নেই।

Our Target is   WE WILL REPRESENT  IN  BANGLADESH  TRAVEL PLACE