Sunday, September 24, 2017

Rataragul

Rataragul is the only swamp forest in Bangladesh.
It is situated on the south side of Guayn River in Fatehpur union of Goyighat upazila of Sylhet district. There are two haors in the south of the forest.

In the year 1973, Wildlife Sanctuary was declared to be 504 acres of land in the night between 3,325.61 acres of land.

Tropical climate in north-east of Sylhet In December, the relative humidity of this region was 74%, but in the monsoon in July, this figure is 90% higher.

Rainfall is very high in Sylhet. So the rainfall of year is 4162
Millimeter. Rain water also flows from India.

Rataragul is a Jalarban where 73 species of plants are submerged in water. Some plants will think that half of the water is submerged. Some trees are almost completely submerged. They prefer to stay inside the water. Because these plants have plenty of water intake. 80% of forests are submerged in water. If you look at the above, it seems like many trees have covered the forest like a umbrella. They are like green umbrellas.

The tree that is found more in the night-time is the cork, then rattan, bot, hijal, murta, bot, hijal,
Various trees are found in varun, kadam, pithali, arjuna, chhatim, gutijam etc.

There are two levels of Jalabarani of Jalpaani. At the upper level, the tree plant, the lower layer of Matarata plant in the lower layer of the plant.

Various types of biodiversity are found in this forest. It is not only the plant that is found in various animal species of insects.

What is seen among birds is pakauri, fishery, doves, hawks, white bark, bulbuli, chil, tia, vulture,
Balihas, eagles, forests, cranes,
Swans like birds fly in the trees, or trees on the tree or on the banks of the river.
Since the birds have to understand that they have come here in search of food or for some reason. If the climate is not good then the birds are seen to be fair.

If you are looking for this river, there are many fish in the river such as Rui, Pubda, Rita, Latehi, Shrimp, Khaliisha, Tengra, Ayar, Kalbaus, and even Hilsa fish are also occasionally seen.
The fish eat other fish in the area as well as birds. The fish is very tasty because of saltiness.

Among the animals, monkeys, snakes of various forms, Hanuman, lizard, lizard, basi, gachobang
Some animals are found on the other side. Some animals sit on top of the tree. Setha can be a snake, birds can be.

So when the night enters the forest, you should take some precautions. If you enter the inside of the water, do not go to sink under the water. Because inside you will find some other tools with thick roots of trees. For this reason, maybe there may be no prefabricated.
If the roots of the tree are submerged in the water, the boat may be jammed by throwing it into the roots. For some seminars. The root cause of the root of the roots is spread in the water.

Four months in the rainy season, some trees are below 20 feet of water. At the end of the monsoon, some trees are 10-15 feet below.

In winter, eagle vultures, chicks are found more. Their growth increases due to the fish.

To see the night sky swamp forest, it is better than the beginning of the rainy season. Most of all, her beauty is captured at the time.
Where the sound of the boat sits in the river water. No sound can be found on it. The mind goes away in a lonely forest. In the forest there is the odd world. Even waves like waves flow from the diversity of the forest in the diversity of the variety.
Wherever the frogs were fluttering, suddenly a tree was planted on a tree. There was a lot of names like Roop Baru, and the smell of flower which was not known.
Many birds are sitting on a few trees. There are no meetings at all
Some fly in the far horizon
Someone's eyes look towards the fish in the river.

He can be seen in the jalarabana a reciprocating a traveler, no one knows.
It will be heard that no animals will be heard ..
They found their society ..
 Everyone is busy like that ...
The mind is lost in a forest, in a forest, so that the members of the forest face the mind with an enchanting illusion.

He'll feel like Jarroban
Each tree is standing in its own shape. It seems as if someone's branch has made some friends with someone, or someone has met with the river's water.
Like many trees, like the fish, they prefer to stay in the river. It is their home. In the water world, they have caught themselves in the mysterious mystery.

In a highly liberated, free-standing environment, the Milan Mela celebrates here with green vegetables.

Forest department here has set up a tower
Which to watch.

Rataragu is a natural forest. His beauty is not as rich as a childhood as seen. It is difficult to explain its beauty. It is necessary to understand this kind of creativity in nature.

To come to nightglass, you have to come from Sylhet city to CNG or Micro in Chowringhee Ghat. From here you can roam the boat and turn around.


রাতারগুল বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট।
সিলেট জেলার গোয়াইঘাট  উপজেলায় ফতেহপুর ইউনিয়নে গুয়াইন নদীর দক্ষিনে এই জলারবনের অবস্থান।বনের দক্ষিনে দুটি হাওড় রয়েছে।

রাতারগুল ৩,৩২৫.৬১একরেরর অায়তনের মাঝে ৫০৪ একর জায়গাকে  এই বনকে ১৯৭৩ সালে বন্যপ্রানীর অভয়ারণ্য ঘোষনা করা হয়।

সিলেটে উত্তর পূর্ব দিকে ক্রান্তীয় জলবায়ু।ডিসেম্বর দিকে এখানকার অাপেক্ষিক অাদ্রতার পরিমান ৭৪% হলেও ঘনবর্ষায় জুলাই মাসের দিকে এই অাদ্রতার পরিমান ৯০% বেশি।

প্রচুর পরিমানে সিলেটে বৃষ্টিপাত হয়।তাই বছরের বৃষ্টিপাত হয় ৪১৬২
মিলিমিটার।বর্ষায় ভারত থেকেও পানি চলে অাসে।

রাতারগুল হচ্ছে এমন এক জলারবন যেখানে ৭৩ প্রজাতির উদ্ভিদ জলে  ডুবে থাকে।কিছু গাছ  দেখে মনে হবে জলে অর্ধেক ডুবে অাছে।অাবার কিছু গাছ প্রায় পুরোপুরি ডুবে অাছে।পানির ভিতর থাকতে তারা বেশ পছন্দ করে।কারন এসব উদ্ভিদের পানিসহিষ্ণুতা প্রচুর পরিমানে থাকে।৮০% বন জলে ডুবে থাকে।উপরে তাকালে মনে হবে বহু গাছ ছাতার মতো করে বনকে ঢেকে রেখেছে।যেন সবুজ ছাতার মতো অাচ্ছাদিত হয়ে অাছে।

যে গাছ রাতারগুলে অধিক পাওয়া যায় তা হলো করচ,তারপর বেত,বট,হিজল,মুর্তা,বট,হিজল,
বরুন, কদম,পিঠালি, অর্জুন,ছাতিম,গুটিজাম ইত্যাদি নানা গাছ দেখতে পাওয়া যায়।

মিঠাপানির এ জলারবনটির দুটি স্তর রয়েছে।উপরের স্তরে বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ,নিচের স্তরে ঘনপাটিপাতার মুর্তা উদ্ভিদ বেশি বিরাজ করে।

এ বনে নানা ধরনের জীববৈচিত্র্য দেখা মেলে।এখানে শুধু উদ্ভিদ নয় বিভিন্ন পশুপাখি মাছের কীটের  দেখা মেলে।জীববৈচিত্রে  পরিপূর্ন রাতারগুল জলারবনটি।

পাখিদের মাঝে যা দেখা যায় তা হলো পানকৌড়ি, মাছরাঙ্গা, ঘুঘু,বাজপাখি,সাদা বক কানা বক,বুলবুলি,চিল,টিয়া,শকুন,
বালিহাস,ঈগল,বনমোরগ,সারস,
রাজহাঁস ইত্যাদি নানা পাখি উড়ে বেড়ায়,গাছে গাছে অাকাশে বা নদীর ধারে।
যেহেতু পাখি অাছে বুঝতে হবে তারা খাবারের সন্ধানে বা কোন কারনে এখানে এসেছে।পরিবেশ জলবায়ু  ভালো না হলে পাখিদের দেখা মেলা ভার।

কারন খুজতে গেলে দেখা মেলবে এই নদীতে রয়েছে প্রচুর মাছ যেমন রুই,পাবদা,রিঠা,বাতাসি,চিংড়ি, খালিশা,টেংরা,অাইড়,কালবাউশ, এমনকি ইলিশ মাছও মাঝে মাঝে দেখতে পাওয়া যায়।
এমন মাছ পাখিসহ অনান্য এলাকার মানুষজন খেয়ে থাকেন।মিঠাপানির বলে মাছ বেশ সুস্বাদু।

পশুর মাঝে বানর, নানা ধরনের নানা বর্নের সাপ,হনুমান,টিকটিকি, গিরগিটি, বেজি, গেছোব্যাঙ
ইত্যাদি নানা প্রানীর দেখা মেলে।গাছের উপরে কিছু প্রানী বসে থাকে।সেটা সাপ হতে পারে, পাখিও হতে পারে।

তাই রাতারগুল ফরেস্টের ভিতর প্রবেশ করলে কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।বনের ভিতর প্রবেশ করলে পা কখনো পানির নিচে ডুবাতে যাবেন না।কারন ভিতরে গাছের মোটা শিকড় সহ অারো কিছু উপকরন পাবেন।যার জন্য হয়ত পূর্বপ্রস্তুতি নাও থাকতে পারে।নৌকা দিয়ে কেবল যেতে হয়।
গাছের শিকড় জলের মাঝে ডুবে থাকে বলে শিকড়ে ধাক্কা খেয়ে বোট জ্যাম হতে পারে।কয়েকমিনিটের জন্য।গাছের শিকড় এর মূল কারন।পানির ভিতর ছড়িয়ে থাকে..

বর্ষায় চারমাস কিছু গাছ ২০ ফিট জলের নিচে থাকে।অার বর্ষার শেষে কিছু গাছ ১০ /১৫ ফিট নিচে থাকে।

শীতে ঈগল শকুন,চিল বেশি দেখতে পাওয়া যায়।মাছের কারনে তাদের অাগমন বেড়ে যায়।বেজিও চলে অাসে।

রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট দেখতে হলে বর্ষার শুরুর দিকে অাসাটা শ্রেয়।সবচেয়ে বেশি তার সৌন্দর্য রুপ সেসময় ধরা দেয়।
যেখানে নৌকার বৈঠার শব্দ নদীর পানিকে অালোড়িত করে।অার কোন শব্দ তখন খুজে পাওয়া যায় না।নদীর ঢেউয়ে মন চলে যায় এক নির্জন বনে।সেই বনে অারেক জগৎ।যেন ঢেউয়ের মতো মনও প্রবাহিত হয় বনের এক বৈচিত্র থেকে অারেক বৈচিত্র্যের মাঝে।
যেখানে গেছো ব্যাঙের হঠাৎ চট করে ঝেপে পড়ে এক গাছ থেকে অারেক গাছে।সেখানে ছাতিম বরুনের মতো বহু নাম না জানা ফুলের গন্ধ ভেসে বেড়ায়।
বহু পাখি কয়েক গাছে বসে থাকে।যেন কোন বৈঠক করছে সবাই মিলে
কেউ কেউ উড়ে বেড়ায় দূর দিগন্তে
তাদের মাঝে কারো দৃষ্টি নদীর জলের কোন মাছের দিকে।

সে জলারবনে দেখা যাবে খুব দূর থেকে কোন সরীসৃপ  কোন ভ্রমনকারীকে লক্ষ্য করছে কোন এক অজান্তে..
শোনা যাবে  কোন পশুপাখি  কথাপকথন..সুর..  যেন তরঙ্গের মনে ঢেউ খেলবে..
খুজে পাওয়া যায়  তাদের সমাজ..
 সবাই যে যার মতো ব্যস্ত...
একান্ত নিভৃতে এক বনে মন হারিয়ে যায়.. যেন বনের সদস্যরা কোন এক যাদু নিয়ে নির্জনে মনকে কোন এক অাবেগীয় অাবেশে মুখরিত করে।

সে জলারবন দেখে মনে হবে
প্রতিটি বৃক্ষ নিজের মতো করে দাড়িয়ে অাছে।দেখে মনে হবে যেন কারো শাখাপ্রশাখা  কেউ অাকাশের সাথে মিতালী  করেছে কেউ বা করেছে নদীর জলের সাথে মিতালী..
বহু গাছ মাছের মতো যেন নদীর জলে বন্দি থাকতে পছন্দ করে।যেন এটি তার নিবাস।যেন জলের জগতে  নানা রহস্যময়তার জালে নিজেদের জড়িয়ে নিয়েছে।

ভীষন নির্জন নির্মল মুক্ত পরিবেশে সবুজে অাচ্ছাদিত বনের সদস্যদের মিলনমেলা এখানে বিচরন করে।

এখানে একটি টাওয়ার বসিয়েছে  বনবিভাগ
যা পর্যবেক্ষণ করার জন্য।

রাতারগুল একটি  প্রাকৃতিক বনায়ন।এর সৌন্দর্য শৈশবে যেমন দেখেছি তেমন ঐশ্বর্য  যদিও তেমন  নেই।এর সৌন্দর্য ব্যাখ্যা করা কঠিন।প্রকৃতির এ অপরুপ সৃষ্টিকে অাসলে অনুভব করে বুঝে নিতে হয়।

রাতাগুলে আসতে হলে আপনারা সিলেট শহর থেকে সি এন জি অথবা মাইক্র তে করে আসতে হবে চৌরঙ্গী ঘাটে।এখান থেকে ছুটো নৌকা থে করে ঘুরে আসতে পারেন রাতারগুল।রাতারগুলের আশে পাশে কোন ভাল খাবারের রেস্টুরেন্ট নেই।

1 comment:

Our Target is   WE WILL REPRESENT  IN  BANGLADESH  TRAVEL PLACE