Sunday, September 24, 2017

Rataragul

Rataragul is the only swamp forest in Bangladesh.
It is situated on the south side of Guayn River in Fatehpur union of Goyighat upazila of Sylhet district. There are two haors in the south of the forest.

In the year 1973, Wildlife Sanctuary was declared to be 504 acres of land in the night between 3,325.61 acres of land.

Tropical climate in north-east of Sylhet In December, the relative humidity of this region was 74%, but in the monsoon in July, this figure is 90% higher.

Rainfall is very high in Sylhet. So the rainfall of year is 4162
Millimeter. Rain water also flows from India.

Rataragul is a Jalarban where 73 species of plants are submerged in water. Some plants will think that half of the water is submerged. Some trees are almost completely submerged. They prefer to stay inside the water. Because these plants have plenty of water intake. 80% of forests are submerged in water. If you look at the above, it seems like many trees have covered the forest like a umbrella. They are like green umbrellas.

The tree that is found more in the night-time is the cork, then rattan, bot, hijal, murta, bot, hijal,
Various trees are found in varun, kadam, pithali, arjuna, chhatim, gutijam etc.

There are two levels of Jalabarani of Jalpaani. At the upper level, the tree plant, the lower layer of Matarata plant in the lower layer of the plant.

Various types of biodiversity are found in this forest. It is not only the plant that is found in various animal species of insects.

What is seen among birds is pakauri, fishery, doves, hawks, white bark, bulbuli, chil, tia, vulture,
Balihas, eagles, forests, cranes,
Swans like birds fly in the trees, or trees on the tree or on the banks of the river.
Since the birds have to understand that they have come here in search of food or for some reason. If the climate is not good then the birds are seen to be fair.

If you are looking for this river, there are many fish in the river such as Rui, Pubda, Rita, Latehi, Shrimp, Khaliisha, Tengra, Ayar, Kalbaus, and even Hilsa fish are also occasionally seen.
The fish eat other fish in the area as well as birds. The fish is very tasty because of saltiness.

Among the animals, monkeys, snakes of various forms, Hanuman, lizard, lizard, basi, gachobang
Some animals are found on the other side. Some animals sit on top of the tree. Setha can be a snake, birds can be.

So when the night enters the forest, you should take some precautions. If you enter the inside of the water, do not go to sink under the water. Because inside you will find some other tools with thick roots of trees. For this reason, maybe there may be no prefabricated.
If the roots of the tree are submerged in the water, the boat may be jammed by throwing it into the roots. For some seminars. The root cause of the root of the roots is spread in the water.

Four months in the rainy season, some trees are below 20 feet of water. At the end of the monsoon, some trees are 10-15 feet below.

In winter, eagle vultures, chicks are found more. Their growth increases due to the fish.

To see the night sky swamp forest, it is better than the beginning of the rainy season. Most of all, her beauty is captured at the time.
Where the sound of the boat sits in the river water. No sound can be found on it. The mind goes away in a lonely forest. In the forest there is the odd world. Even waves like waves flow from the diversity of the forest in the diversity of the variety.
Wherever the frogs were fluttering, suddenly a tree was planted on a tree. There was a lot of names like Roop Baru, and the smell of flower which was not known.
Many birds are sitting on a few trees. There are no meetings at all
Some fly in the far horizon
Someone's eyes look towards the fish in the river.

He can be seen in the jalarabana a reciprocating a traveler, no one knows.
It will be heard that no animals will be heard ..
They found their society ..
 Everyone is busy like that ...
The mind is lost in a forest, in a forest, so that the members of the forest face the mind with an enchanting illusion.

He'll feel like Jarroban
Each tree is standing in its own shape. It seems as if someone's branch has made some friends with someone, or someone has met with the river's water.
Like many trees, like the fish, they prefer to stay in the river. It is their home. In the water world, they have caught themselves in the mysterious mystery.

In a highly liberated, free-standing environment, the Milan Mela celebrates here with green vegetables.

Forest department here has set up a tower
Which to watch.

Rataragu is a natural forest. His beauty is not as rich as a childhood as seen. It is difficult to explain its beauty. It is necessary to understand this kind of creativity in nature.

To come to nightglass, you have to come from Sylhet city to CNG or Micro in Chowringhee Ghat. From here you can roam the boat and turn around.


রাতারগুল বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট।
সিলেট জেলার গোয়াইঘাট  উপজেলায় ফতেহপুর ইউনিয়নে গুয়াইন নদীর দক্ষিনে এই জলারবনের অবস্থান।বনের দক্ষিনে দুটি হাওড় রয়েছে।

রাতারগুল ৩,৩২৫.৬১একরেরর অায়তনের মাঝে ৫০৪ একর জায়গাকে  এই বনকে ১৯৭৩ সালে বন্যপ্রানীর অভয়ারণ্য ঘোষনা করা হয়।

সিলেটে উত্তর পূর্ব দিকে ক্রান্তীয় জলবায়ু।ডিসেম্বর দিকে এখানকার অাপেক্ষিক অাদ্রতার পরিমান ৭৪% হলেও ঘনবর্ষায় জুলাই মাসের দিকে এই অাদ্রতার পরিমান ৯০% বেশি।

প্রচুর পরিমানে সিলেটে বৃষ্টিপাত হয়।তাই বছরের বৃষ্টিপাত হয় ৪১৬২
মিলিমিটার।বর্ষায় ভারত থেকেও পানি চলে অাসে।

রাতারগুল হচ্ছে এমন এক জলারবন যেখানে ৭৩ প্রজাতির উদ্ভিদ জলে  ডুবে থাকে।কিছু গাছ  দেখে মনে হবে জলে অর্ধেক ডুবে অাছে।অাবার কিছু গাছ প্রায় পুরোপুরি ডুবে অাছে।পানির ভিতর থাকতে তারা বেশ পছন্দ করে।কারন এসব উদ্ভিদের পানিসহিষ্ণুতা প্রচুর পরিমানে থাকে।৮০% বন জলে ডুবে থাকে।উপরে তাকালে মনে হবে বহু গাছ ছাতার মতো করে বনকে ঢেকে রেখেছে।যেন সবুজ ছাতার মতো অাচ্ছাদিত হয়ে অাছে।

যে গাছ রাতারগুলে অধিক পাওয়া যায় তা হলো করচ,তারপর বেত,বট,হিজল,মুর্তা,বট,হিজল,
বরুন, কদম,পিঠালি, অর্জুন,ছাতিম,গুটিজাম ইত্যাদি নানা গাছ দেখতে পাওয়া যায়।

মিঠাপানির এ জলারবনটির দুটি স্তর রয়েছে।উপরের স্তরে বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ,নিচের স্তরে ঘনপাটিপাতার মুর্তা উদ্ভিদ বেশি বিরাজ করে।

এ বনে নানা ধরনের জীববৈচিত্র্য দেখা মেলে।এখানে শুধু উদ্ভিদ নয় বিভিন্ন পশুপাখি মাছের কীটের  দেখা মেলে।জীববৈচিত্রে  পরিপূর্ন রাতারগুল জলারবনটি।

পাখিদের মাঝে যা দেখা যায় তা হলো পানকৌড়ি, মাছরাঙ্গা, ঘুঘু,বাজপাখি,সাদা বক কানা বক,বুলবুলি,চিল,টিয়া,শকুন,
বালিহাস,ঈগল,বনমোরগ,সারস,
রাজহাঁস ইত্যাদি নানা পাখি উড়ে বেড়ায়,গাছে গাছে অাকাশে বা নদীর ধারে।
যেহেতু পাখি অাছে বুঝতে হবে তারা খাবারের সন্ধানে বা কোন কারনে এখানে এসেছে।পরিবেশ জলবায়ু  ভালো না হলে পাখিদের দেখা মেলা ভার।

কারন খুজতে গেলে দেখা মেলবে এই নদীতে রয়েছে প্রচুর মাছ যেমন রুই,পাবদা,রিঠা,বাতাসি,চিংড়ি, খালিশা,টেংরা,অাইড়,কালবাউশ, এমনকি ইলিশ মাছও মাঝে মাঝে দেখতে পাওয়া যায়।
এমন মাছ পাখিসহ অনান্য এলাকার মানুষজন খেয়ে থাকেন।মিঠাপানির বলে মাছ বেশ সুস্বাদু।

পশুর মাঝে বানর, নানা ধরনের নানা বর্নের সাপ,হনুমান,টিকটিকি, গিরগিটি, বেজি, গেছোব্যাঙ
ইত্যাদি নানা প্রানীর দেখা মেলে।গাছের উপরে কিছু প্রানী বসে থাকে।সেটা সাপ হতে পারে, পাখিও হতে পারে।

তাই রাতারগুল ফরেস্টের ভিতর প্রবেশ করলে কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।বনের ভিতর প্রবেশ করলে পা কখনো পানির নিচে ডুবাতে যাবেন না।কারন ভিতরে গাছের মোটা শিকড় সহ অারো কিছু উপকরন পাবেন।যার জন্য হয়ত পূর্বপ্রস্তুতি নাও থাকতে পারে।নৌকা দিয়ে কেবল যেতে হয়।
গাছের শিকড় জলের মাঝে ডুবে থাকে বলে শিকড়ে ধাক্কা খেয়ে বোট জ্যাম হতে পারে।কয়েকমিনিটের জন্য।গাছের শিকড় এর মূল কারন।পানির ভিতর ছড়িয়ে থাকে..

বর্ষায় চারমাস কিছু গাছ ২০ ফিট জলের নিচে থাকে।অার বর্ষার শেষে কিছু গাছ ১০ /১৫ ফিট নিচে থাকে।

শীতে ঈগল শকুন,চিল বেশি দেখতে পাওয়া যায়।মাছের কারনে তাদের অাগমন বেড়ে যায়।বেজিও চলে অাসে।

রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট দেখতে হলে বর্ষার শুরুর দিকে অাসাটা শ্রেয়।সবচেয়ে বেশি তার সৌন্দর্য রুপ সেসময় ধরা দেয়।
যেখানে নৌকার বৈঠার শব্দ নদীর পানিকে অালোড়িত করে।অার কোন শব্দ তখন খুজে পাওয়া যায় না।নদীর ঢেউয়ে মন চলে যায় এক নির্জন বনে।সেই বনে অারেক জগৎ।যেন ঢেউয়ের মতো মনও প্রবাহিত হয় বনের এক বৈচিত্র থেকে অারেক বৈচিত্র্যের মাঝে।
যেখানে গেছো ব্যাঙের হঠাৎ চট করে ঝেপে পড়ে এক গাছ থেকে অারেক গাছে।সেখানে ছাতিম বরুনের মতো বহু নাম না জানা ফুলের গন্ধ ভেসে বেড়ায়।
বহু পাখি কয়েক গাছে বসে থাকে।যেন কোন বৈঠক করছে সবাই মিলে
কেউ কেউ উড়ে বেড়ায় দূর দিগন্তে
তাদের মাঝে কারো দৃষ্টি নদীর জলের কোন মাছের দিকে।

সে জলারবনে দেখা যাবে খুব দূর থেকে কোন সরীসৃপ  কোন ভ্রমনকারীকে লক্ষ্য করছে কোন এক অজান্তে..
শোনা যাবে  কোন পশুপাখি  কথাপকথন..সুর..  যেন তরঙ্গের মনে ঢেউ খেলবে..
খুজে পাওয়া যায়  তাদের সমাজ..
 সবাই যে যার মতো ব্যস্ত...
একান্ত নিভৃতে এক বনে মন হারিয়ে যায়.. যেন বনের সদস্যরা কোন এক যাদু নিয়ে নির্জনে মনকে কোন এক অাবেগীয় অাবেশে মুখরিত করে।

সে জলারবন দেখে মনে হবে
প্রতিটি বৃক্ষ নিজের মতো করে দাড়িয়ে অাছে।দেখে মনে হবে যেন কারো শাখাপ্রশাখা  কেউ অাকাশের সাথে মিতালী  করেছে কেউ বা করেছে নদীর জলের সাথে মিতালী..
বহু গাছ মাছের মতো যেন নদীর জলে বন্দি থাকতে পছন্দ করে।যেন এটি তার নিবাস।যেন জলের জগতে  নানা রহস্যময়তার জালে নিজেদের জড়িয়ে নিয়েছে।

ভীষন নির্জন নির্মল মুক্ত পরিবেশে সবুজে অাচ্ছাদিত বনের সদস্যদের মিলনমেলা এখানে বিচরন করে।

এখানে একটি টাওয়ার বসিয়েছে  বনবিভাগ
যা পর্যবেক্ষণ করার জন্য।

রাতারগুল একটি  প্রাকৃতিক বনায়ন।এর সৌন্দর্য শৈশবে যেমন দেখেছি তেমন ঐশ্বর্য  যদিও তেমন  নেই।এর সৌন্দর্য ব্যাখ্যা করা কঠিন।প্রকৃতির এ অপরুপ সৃষ্টিকে অাসলে অনুভব করে বুঝে নিতে হয়।

রাতাগুলে আসতে হলে আপনারা সিলেট শহর থেকে সি এন জি অথবা মাইক্র তে করে আসতে হবে চৌরঙ্গী ঘাটে।এখান থেকে ছুটো নৌকা থে করে ঘুরে আসতে পারেন রাতারগুল।রাতারগুলের আশে পাশে কোন ভাল খাবারের রেস্টুরেন্ট নেই।

Thursday, September 21, 2017

Sagek Vallei,Bandarban

When the monsoon is over, it is possible to move away from the idiocy's mind, from the Sajak Valley.
The morning of Sajak will look like a house in the state of the clouds. The cloud is like the whole Sajak is floating on the clouds with the clouds. The light cool air through the windows of the marching feels like an impossible feeling to touch the body. Sometimes the clouds will suddenly rain. All of them do not spend too much time, so I can guarantee it.
Eating & eating habits and not bad.
How to go
# Dhaka (Sayedabad / Gabtali / Fakirapul) - Read the bus at Khagrachari night bus (rental - Tk.
# From Khagrachari you can reach Sajak through three. Chand car, CNG and motorcycle.
# Khagrachari city or Dighinala upazila city will take the reservation of the jeep gari (local name chandra car) and take the old chand car for 5000-6000 rupees and new Mahindra 7000-8000 taka.
# You will go through this money and spend the night and the car will bring you back. In a car, you can sit ten to 15 people according to the size of the car.
Meals & Habits
#Catage will get between 2000-2500 dollars; (4/5 people can stay), then the feeling of spending night at the cathedrals is huge.
# Meals will be between 100-150 rupees per person.
Caution:
Speaking of rainy days, Ictu warns, it is better to take the umbrella and all the equipment to get rid of rain.
# Do not put dirt in there.
Follow the instructions of the # Army
Thank you.....
সময়টা যখন বর্ষা,নিজের মধ্যে থাকা দ্বিধা-দ্বন্দ গুলোকে ইকটু মন থেকে দূরে সরিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সাজেক ভ্যালি থেকে।।
সাজেকের ভোরটা মেঘের রাজ্যে বাসবাসের মতই মনে হবে।মেঘ যেন পুরো সাজেক ভ্যালিটাকে মেঘের উপর ভাসিয়ে রেখেছে।ম্যাচাং গুলোর জানালা দিয়ে হাল্কা শীতল বাতাস শরীরকে স্পর্শ করে যাওয়া এ এক অসম্ভব ভালো লাগার অনুভূতি।। কখনো মেঘ আবার হঠাৎ ঝিরঝির বৃষ্টি।সব মিলিয়ে খুব খারাপ সময় কাটবে না,এতটুকু আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি
খাওয়া & থাকার ব্যবস্হা ও খারাপ না।
যেভাবে যাবেনঃ
# ঢাকা (সায়দাবাদ/গাবতলি/ফকিরাপুল)- খাগড়াছড়ি রাতের বাসে উঠে পড়ুন (ভাড়া-৫২০টাকা)
# খাগড়াছড়ি থেকে আপনি তিন মাধ্যমে সাজেক পৌছাতে পারবেন । চান্দের গাড়ী,সিএনজি এবং মটরসাইকেলে ।
# খাগড়াছড়ি শহর বা দীঘিনালা উপজেলা শহর থেকে জীপগাড়ি (লোকাল নাম চাঁন্দের গাড়ি) রিজার্ভ নিলে ভাড়া নিবে পুরাতন চান্দের গাড়ী ৫০০০-৬০০০ টাকা আর নতুন মাহিন্দ্রাগুলো ৭০০০-৮০০০ টাকা।
# এই টাকার মধ্যে আপনি যাবেন তারপর রাত কাটাবেন গাড়ী আবার আপনাকে নিয়ে আসবে।এক গাড়িতে গাড়ীর সাইজ অনুযায়ী দশ থেকে ১৫ জন বসতে পারবেন ।
খাবার & থাকার ব্যবস্হাঃ
# ক্যাটেজ পাবেন ২০০০-২৫০০ টাকার মধ্যে; (৪/৫ জন থাকতে পারবেন),অতঃপর ক্যাটেজে রাত কাটানোর অনুভূতিটা ব্যাপক।
# খাবার প্রতি বেলা জনপ্রতি ১০০-১৫০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে।
সতর্কতাঃ
# বৃষ্টির দিন বলে কথা,ইক্টু সতর্ক থাকবেন,বৃষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ছাতা ও যাবতীয় সরঞ্জাম সাথে নিয়ে নেয়া ভালো।
# যেখানে সেখানে ময়লা ফেলবেন না।
# আর্মিদের ইন্সটাকশন মেনে চলুন

Bichankand

 Bichankand:
For those who go to Bichankand in Sylhet ......

Many people know that many people do not know .... For those who do not know them - Many people think that after going to Sylhet main city from CNG or Micro to Hadharpar, many people can not go without bicycling. You can go to Bichanakandi, which is more exciting than you can walk ... by the car, the last one will go to Hodapar ... when you ask local people, how to walk and the road is very simple .. After 30 to 45 minutes walk, you will reach Bichhankandi ... you can also go to motorcycle but the advice will be to walk .... There are two times to cross the hill river .... When you come, you can rent a boat at 300-350 taka ....

Below are some pictures given while walking ...

If you walk in the water, keep the water with the course ...

Extra conversation below

Road to Bichankandi 2. A bhangachura, another aqua baka metro path ......
 বিছনাকান্দি
যারা সিলেটের বিছনাকান্দি যাবেন তাদের উদ্দেশ্যে ......
হয়তো অনেকে জানেন আবার অনেকে জানেন না ...। যারা জানেন না তাদের উদ্দেশ্যে বলছি - সিলেট মূল শহর থেকে সিএনজি অথবা মাইক্রো তে করে হাদারপাড় যাবার পর অনেকেই মনে করে নৌকা ছাড়া বিছনাকান্দি যাওয়া যায় না ।। আসলে হেটেও বিছনাকান্দি যাওয়া যায় যেটা আরো বেশি রোমাঞ্চকর ... গাড়িযোগে একদম শেষের হাদারপার চলে যাবেন ... স্থানীয় কাউকে জিজ্ঞেস করলেই বলে দিবে হেটে কিভাবে যেতে হয় আর রাস্তা খুবই সরল ।। ৩০-৪৫ মিনিট হাটার পরই বিছানাকান্দি পৌছে যাবেন ... মোটরসাইকেলেও যেতে পারেন তবে পরামর্শ থাকবে হেটে যাওয়ার ...। মাঝে ২ বার পাহাড়ি নদী পাড় হতে হয় ...। আসার সময় ৩০০-৩৫০ টাকায় নৌকা ভাড়া নিয়ে আসতে পারেন ...।
নিচে কয়েকটা ছবি দেয়া হলো হেটে যাবার সময়কার ...।।
বি দ্র ঃ হেটে গেলে অবশ্যই সাথে খাবার পানি রাখবেন ...
অতিরিক্ত কথাবার্তা নিচে ঃ
বিছানাকান্দি যাওয়ার রাস্তা ২টা.. একটা ভাংগাচুরা,আরেকটা আকা বাকা মেঠো পথ......












Wednesday, September 20, 2017

Balia zamindar house, Manikganj

 বালিয়াটি জমিদার বাড়ি, মানিকগঞ্জ
এটি বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত অন্যতম প্রাসাদ। একে বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বা বালিয়াটি প্রাসাদ বলেও ডাকা হয়।[১

মোট সাতটি স্থাপনা নিয়ে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এই বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বা প্রাসাদটির সবগুলো ভবন একসাথে স্থাপিত হয় নি।
 এই প্রাসাদের অন্তর্গত বিভিন্ন ভবন জমিদার পরিবারের বিভিন্ন উত্তরাধিকার কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে স্থাপিত হয়েছিল। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্লকটি যাদুঘর।
এই প্রাসাদটি বাংলাদেশ প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত ও পরিচালিত।

কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা (মিরপুর) থেকে ৪০ টাকায় বাসে নবীনগর। নবীনগর থেকে বাসে ৪০ টাকায় মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া। সাটুরিয়া থেকে আটোতে ১০ টাকায় বালিয়াটি।



Balia zamindar house, Manikganj
It is one of the palaces built in the 19th century of Bangladesh. It is also called Baliaati zamindar house or Baliya palace.

This zamindar house is located with seven establishments. Not all the buildings in the Zamindar house or palace were built together at this Baliya.Various buildings in this palace were established at different times by different succession of zamindar families. Now the central block is the museum.
This palace is preserved and managed by the Bangladesh Archaeological Department.

How to go: Nabinagar bus from Dhaka (Mirpur) to 40 rupees Saturnia of Manikganj at Tk 40 from Nabinagar. Balia is worth 10 taka from Saturia.

zinda park

Zinda Park, Community Village ".

About the time the office was going to Narsingdi. Allarbastia Faw car with, but the exact type of FO goods is not too long;)

There are many places to go to Narsingdi, 300 feet away from Dhaka and do not go down. One day, 300 feet across the left hand (before Kanchan Bridge), about half an hour later, "Zinda Park, Community Village" written on a sunboard in the upper right of the highway.

.

I went inside, see whether there is alive or not: p. Asked two people to go to Zindabad Park's main gate. Parking 50 / -, entry fees 100 / - If you take out of the meal 25 / -
.
Cut the ticket inside.
The name is alive but it seems to be in the heart !! Very quiet quiet green hearing. Inside there there is also a modern library of Ghatbari, cows goat, poultry chicken, school, playground, mosque, and a beautiful modern library. Seeing the picture of what is more, understand. The summer was filled with a cold climate, although I was in the cloudy day.
.
Now come true words. Some people might like to see the picture, most of the time, I will say it before, it will not be like everyone. Because it is so far away, every person has to pay 100 rupees only, there is nothing much for the entrepreneur except the trees turn and the big pond.
And here's a group of 15-20 people who do not have the chance to hull. Cut the rules. That's why silent calm environment So many people can take boring after so much trouble. But good place to take pictures The rain is more beautiful when the rain falls.
.
Those who are in the neighborhood or have their own car, or those who like the precise auditory environment, who have enough time in their hands, can turn around and do not feel bad.
.
If you take your own car, the location is said, you can get better by searching Zinda Park on Google Map.

Apart from the 300 ft end of the curved flyover, the taxis are available. After reaching the end of the 300 feet road in Texy, the taxi / rickshaw / auto will take Zenda Park. (There is no rental idea, but all the matches will not exceed 50 rupees per person)

................

Edit:

1. Many people have been questioning about safety in the comments. I did not see anything in the security guard, but Risky did not see anything. And in Bangladesh, without any cantantment, there is a little fear of fear in any deserted place. Mobile, cameras were with some things, the first thing seemed to me a bit like a botanical garden, so today we are all happy: P (since the first one is not the idea)

But I saw many couples in the chaipachapayapati, shameful, unprepared, prepared, in love, freely love: P does not seem to have any problem with security. Still a lonely place. If people are less, then it is better to listen to a little.

2. Talking to them about the stay, I knew that there is no system to stay at night, day by day. Opening Peridony Park

.3. I'll tell you about the picture VGA camera and the difference in the picture taken on the DSLR is certainly something but I did not let anything loose. I had tried to get rid of what was good. I went after raining, so all around me was very green.












জিন্দা পার্ক, কমিউনিটি ভিলেজ” ।
প্রায় সময় অফিসের কাজে নরসিংদি যাওয়া হয়। সাথে আল্লারবাস্তিয়া ফাও গাড়ী, কিন্তু ফাও জিনিসের সঠিক এস্তেমাল করা হয় না অনেকদিন ;)
ঢাকা থেকে ৩০০ফিট দিয়ে নরসিংদি যাওয়ার পথে অনেক জায়গাই পড়ে, নামা হয় না। একদিন ৩০০ফিট পার হয়ে হাতের বামে (কাঞ্চন ব্রীজের আগে) আরো প্রায় আধাঘন্টা আগানোর পড়ে হাইওয়ের ডানে একটা সানবোর্ডে লেখা “জিন্দা পার্ক, কমিউনিটি ভিলেজ” ।
.
গেলাম ভিতরে, দেখি কি জিন্দা আছে ,না মুর্দা :p । দুই একজনকে জিজ্ঞেস করে জিন্দা পার্কের মূল গেটে গেলাম। পার্কিং ৫০/-, এন্ট্রি ফি ১০০/- বাহিরের খাবার নিলে ২৫/-
.
টিকেট কেটে ঢুকলাম ভিতরে।
নামটা জিন্দা হলেও ভিতরটা মনেহয় মুর্দা!! খুবই খুবই নিরিবিলি শান্ত সবুজ শুনশান। ভিতরে দূরে দূরে ঘড়বাড়ী, গরু ছাগল, হাঁস মুরগী, স্কুল, খেলার মাঠ, মসজিদ, সুন্দর একটা আধুনিক পাঠাগারও আছে। আরো কি কি আছে তা ছবি দেখলেই বুঝবেন। গরমে পুরা দিল ঠান্ডা করা একটা পরিবেশ যদিও আমি গেছিলাম মেঘলা দিনে।
.
এবার আসি আসল কথায়। ছবি দেখে যেয়ে কারো কারো কাছে হয়তো ভালো লাগবে, বেশির ভাগই আমাকে গাইল্লাবে তাই আগেই বলে রাখি এটা আসলে সবার ভালো লাগবে না। কারন এতো দূর যেয়ে আবার জনপ্রতি ১০০ টাকা খরছ করে ঢুকে ভিতরে শুধু গাছ পালা আর বড় বড় পুকুর ছাড়া এন্টারটেইনের জন্য তেমন কিছুই নাই এখানে।
আর এখানে ১৫-২০ জনের গ্রুপ নিয়ে গিয়ে খুব হই হুল্লোড করবেন সে সুযোগ নাই। নিয়ম কানুন কড়া। এজন্যই নিরব শান্ত পরিবেশ। সো অনেকের কাছে এতো কষ্ট করে যেয়ে বোরিং লাগতে পারে। তবে ছবি তোলার জন্য ভালো প্লেস। বৃষ্টির পরে গেলে পরিবেশটা আরো সুন্দর।
.
যারা আশে পাশে থাকেন বা যাদের নিজস্ব গাড়ী আছে বা যাদের কাছে একেবারে নিরিবিলি শুনশান পরিবেশ পছন্দ, যাদের হাতে যথেষ্ট সময় আছে তাঁরা সময় করে ঘুরে আসতে পারেন, খারাপ লাগবে না।
.
নিজস্ব গাড়ী নিয়ে গেলে লোকেশন বলেই দিলাম, গুগল ম্যাপে জিন্দা পার্ক লিখে সার্চ দিলে আরো ভালোভাবে পাবেন।
এছাড়া কুড়িল ফ্লাই ওভারের নিচে ৩০০ ফিটের শেষ পর্যন্ত টেক্সি পাওয়া যায়। টেক্সি তে করে ৩০০ ফিট রাস্তার শেষে যেয়ে আবার ট্যাক্সি/ রিক্সা/ অটো তে জিন্দা পার্ক বললেই নিয়ে যাবে। (ভাড়া আইডিয়া নাই তবে সব মিলায় জন প্রতি ৫০ টাকার বেশি হবে না)
................
এডিটঃ
১.সেফটি নিয়ে অনেকে প্রশ্ন করছেন দেখলাম কমেন্টে। ভিতরে সিকিউরিটি গার্ড তেমন না দেখলেও রিস্কি কোন ব্যাপারো দেখি নি। আর বাংলাদেশে ক্যান্টরমেন্ট ছাড়া যে কোন নির্জন জায়গায় এমনিতেই একটু ডর ভয় কাজ করে। মোবাইল, ক্যামেরা এমন কিছু জিনিস সাথে থাকায় নিজের কাছেও প্রথম প্রথম একটু ইতস্থ লাগছিলো বোটানিক্যাল গার্ডেনের মত হলে তো আজকে সব খুয়ামু :P (যেহেতু প্রথম গেছি তাই আইডিয়া নাই)
তবে অনেক কাপলকেই দেখলাম গাছের চিপাচাপায় বসে লজ্জিত, নির্লজ্জিত, প্রস্তুত, অপ্রস্তুত অবস্থায় ফ্রিলি প্রেম করতে :P মনেহয় না সিকিউরিটি নিয়ে কোন প্রব্লেম হবে। তারপরো নির্জন নিরিবিলি জায়গা। মানুষজন কম থাকলে একটু দেখে শুনে চলাই ভালো।
২. থাকার ব্যাপারে তাঁদের সাথে কথা বলে জানলাম রাতে থাকার কোন ব্যাবস্থা নাই এখানে, দিনে যেয়ে দিনে চলে আসতে হবে। প্রতিদিনি পার্ক খোলা।
.৩. ছবির ব্যাপারে বলবো VGA camera আর DSLR এ তোলা ছবিতে পার্থক্য অবশ্যই কিছু থাকে ঠিকি তবে আলগা কিছু এনে বসায় দেই নাই ছবিতে। যা ছিলো তাই ভালো করে তোলার ট্রাই করেছি। বৃষ্টি হবার পরে গিয়েছিলাম, তাই এমনেও চারপাশ খুব সবুজ ছিলো।

Red crab swarm...লাল কাঁকড়ার ঝাঁক

Red crab swarm
Place of taking pictures: Patni Island. [Recently it is called "Bangabandhu Island".]
Date: 21/03/2015
Paths: Dhaka> Satkhira> Nildumur> Putini's Island.


লাল কাঁকড়ার ঝাঁক
ছবি তোলার স্থান : পুটনির দ্বীপ। [ইদানিং একে "বঙ্গবন্ধু দ্বীপ" বলা হচ্ছে।]
তারিখ : ২১/০৩/২০১৫ইং
পথের হদিস : ঢাকা > সাতক্ষীরা > নীলডুমুর > পুটনির দ্বীপ।

Our Target is   WE WILL REPRESENT  IN  BANGLADESH  TRAVEL PLACE